বাংলাদেশ সরকার কর্মক্ষমতা মূল্যায়ন পদ্ধতি চালু করেছে, বার্ষিক পারফরম্যান্স এগ্রিমেন্ট (APA) নামে পরিচিত, তখন থেকে সব সরকারি অফিসের জন্য 2014-15 আর্থিক বছর। উদ্দেশ্য ছিল ফলাফলমুখী কর্মকান্ডকে উৎসাহিত করা এবং সেই সাথে প্রাতিষ্ঠানিক স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা, যথাযথ নিশ্চিত করা। সম্পদের ব্যবহার এবং সর্বোপরি প্রাতিষ্ঠানিক দক্ষতা বৃদ্ধি করা। সময় এপিএ নথি তৈরির জন্য প্রতিটি সরকারী সংস্থাকে তার নির্বাচন করতে হবে কর্মক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সংশ্লিষ্ট কৌশলগত উদ্দেশ্য (SO)। দুই আছে SO এর প্রকার; sffategic উদ্দেশ্য যে অনুযায়ী নিজ নিজ অফিস দ্বারা সেট করা হয় অফিসের প্রধান দায়িত্ব এবং বাধ্যতামূলক কৌশলগত উদ্দেশ্য (এমএসও) যেগুলো সুশাসন নিশ্চিত করতে, সেবার উন্নতির জন্য মন্ত্রিপরিষদ Deltin 7 অ্যাপ নির্ধারণ করেছে বিতরণ এবং সরকারী অফিসে আর্থিক ব্যবস্থাপনা উন্নত। প্রতিটি MSO কিছু ক্রিয়াকলাপ রয়েছে যা এটি অর্জনের জন্য কাজগুলি বর্ণনা করে। কিছু কার্যক্রম ই-ফাইলিং প্রচার, জাতীয় সততা কৌশল বাস্তবায়ন, এর ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত অফিস নথিতে ইউনিকোড, উদ্ভাবন/ছোট উন্নতির প্রবর্তন প্রজেক্ট, সিটিজেনস চার্টার এবং অভিযোগ নিরসন ব্যবস্থা ইত্যাদি যদিও MSO প্রতি বছর সংশ্লিষ্ট অফিস দ্বারা মূল্যায়ন করা হয়, কোন গবেষণা এখনও পরিচালিত হয়নি বিশেষ করে মন্ত্রিপরিষদ Deltin 7 অ্যাপের চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা বোঝার জন্য। হিসাবে মন্ত্রিপরিষদ Deltin 7 অ্যাপ বিভিন্ন এমএসওর অধীনে কার্যক্রম নির্ধারণ করে বলে একটি গবেষণা ছিল এ বিষয়ে মন্ত্রিপরিষদ Deltin 7 অ্যাপের কাজ সহজতর করার জন্য প্রয়োজনীয়। এই গবেষণার লক্ষ্য এই প্রয়োজন পূরণ করতে। এই গবেষণায়, উত্তরদাতাদের কাছ থেকে প্রাথমিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল কাঠামোবদ্ধ প্রশ্নাবলী ব্যবহার করে সাক্ষাত্কারের মাধ্যমে। প্রাসঙ্গিক তথ্যও ছিল মাধ্যমিক উত্স থেকে সংগৃহীত। এই sfudy যে MSO এর বিধান প্রকাশ এপিএ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে কিছু ইতিবাচক প্রভাব তৈরি করেছে এবং বাংলাদেশের জনপ্রশাসনে স্বচ্ছতা। যাইহোক, একটি আছে মন্ত্রণালয় এবং মাঠ পর্যায়ের অফিসের মধ্যে বাস্তবায়নের ব্যবধান। এই গবেষণাটিও জানিয়েছে কিছু চ্যালেঞ্জ এবং বিদ্যমানকে অতিক্রম করার জন্য কিছু সুপারিশ করেছে MSOs বাস্তবায়নের জন্য চ্যালেঞ্জ
